নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি ওলিকে প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে সরানোর কাজ শুরু হয়ে গেছে তার নিজের দলের ভিতরই। হঠাৎ ই ভারতের সাথে সীমান্ত বিরোধ এবং একের পর এক ভারত বিরোধী মন্তব্যের জন্য সাম্প্রতিক কালে সংবাদের শিরোনামে ছিলেন তিনি। আজ এক সভায় ওলি ভারতের নাম না করে বলেন যে এক দূতাবাস তাকে সরানোর পরিকল্পনা করছে। ওলি এটাও দাবি করে কাঠমান্ডুর একটা হোটেলে তাকে সরানোর জন্য একটা দূতাবাস গভীর ষড়যন্ত্র করছে।
আসল ব্যপারটা হচ্ছে অত্যাধিক চীন প্রেম করতে গিয়ে তিনি ভারত ও চীনের মধ্যে ব্যলেন্স করতেই পারেন নি, তা ছাড়া চীনের হাতে ৩৩ হেক্টর জমি তুলে দেওয়ার কারনেও তার দলের লোকজন এমনকি সাধারন জনগন ও বিরক্ত। ওলির দল কমিউনিস্ট পার্টির কার্যকারী চেয়ারম্যান পুষ্প কমল দহল পিএম ওলির সমালোচনা করে ওনার ইস্তফার দাবি করেছেন। দলের স্ট্যান্ডিং কমিটির বৈঠকে অধিকতর সদস্য প্রধানমন্ত্রী ওলির ইস্তফা চেয়েছেন। আরেকদিকে, ওলি ইস্তফা দেবেনা বলে জানিয়েছে। ওলি আর প্রচণ্ড দুই নেতাই বৈঠকের সময় একে অপরের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন। প্রচণ্ড প্রধানমন্ত্রী ওলিকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, যদি উনি ইস্তফা না দেন তাহলে তিনি দল ভঙ্গ করে দেবেন।
∆∆ (( মিলিয়ে নেবেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী পরিবর্তন হবেই, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশের পর নেপালেও ভারত সমর্থিত সরকার ই ক্ষমতায় আসবে। ))