আমি তো বলিউড আর ক্রিকেট জগৎ থেকে বহুদূরে। তাই সুশান্ত সিং রাজপুত এর নাম জানতাম না। তার মৃত্যুর পরেই জানলাম। তাও এইসব খবর খুঁটিয়ে পড়ার সময় পাই না। শুনছি, সে নাকি আত্মহত্যা করেছে। অথচ সিনেমা জগতে তাঁর মত সফল ব্যক্তির আত্মহত্যা করার কোন কারণ কেউ খুঁজে পাচ্ছে না। কোন সুইসাইড নোটও পাওয়া যায় নি।
আমার দৃঢ় ধারণা, সুশান্ত সিং রাজপুত কে হত্যা করা হয়েছে। যদিও সে বলিউডের #খান_কোম্পানির সঙ্গেই ছিল, তাদের তালে তাল মিলিয়েই চলত, তবু সুশান্ত কে মরতে হল। কারণ কী?
কারণ সে উঠতি এবং সফল, কিন্তু মোমিন নয়। অতএব তাকে সরিয়ে দেওয়া হল।
কেউ হয়ত প্রশ্ন তুলবে, #অক্ষয়_কুমার, #সানি_দেওল, ইত্যাদি অনেক কাফের হিরো তো বলিউডে সফল হয়েছে। তারা খুন হয়ে যায়নি কেন?
কারণ, তারা ব্যাপারটা বুঝতে পেরে প্রোটেকশনের যথেষ্ট ব্যবস্থা করে নিয়েছে। তাই বেঁচে গিয়েছে।
সফল #টি_সিরিজের এর #প্রতিষ্ঠাতা_গুলশান_কুমার এর কথা মনে আছে?
১৯৯৭ সালে #দাউদ_ইব্রাহিম এর গ্যাং তাকে হত্যা করে।
১৯৯৩ সালে পাকিস্তানে পলাতক দাউদ ইব্রাহিম এর কী স্বার্থ ছিল গুলশান কুমার কে হত্যার?
তোলাবাজির দাবীমত টাকা দিতে রাজি না হওয়া?
তাহলে এরকম হত্যা কোন সফল ধনী মোমিন হিরো বা পরিচালকের তো কখনো হয়নি!
মনে রাখবেন #অজয়_দেবগণ উঠতে পারল না। #কাজোল নিজের প্রতিজ্ঞা ভেঙে মোমিন হিরোদের সঙ্গে সিনেমা করতে বাধ্য হল। #ঐশ্বর্য্য_রাই নিজের ভালোবাসার জন #বিবেক_ওবেরয় কে ছেড়ে #পাওয়ারফুল_বচ্চন পরিবারে বিয়ে করতে বাধ্য হল শুধু #সলমন_খানের হাত থেকে বাঁচার জন্য।
#দাউদ-ইব্রাহিমকে কে না ভয় পায়?
#দিব্যা_ভারতী, #মন্দাকিনী র পরিণতির কথা #ঐশ্বর্য্য_রাই ভালভাবেই জানত।
দাউদ ইব্রাহিমের এজেন্ট পাওয়ারফুল লবি এখন সুশান্ত সিং রাজপুত এর হত্যাকাণ্ডকে চেপে দেওয়ার জন্য সবরকম চেষ্টা করবে।
চেষ্টা শুরু হয়ে গেছে।
মন্ত্রী, নেতা ও বড় বড় পুলিশ অফিসারদের ভাল ইনকাম হবে।