Mukherjee Tapas 's Album: Wall Photos

Photo 48 of 263 in Wall Photos

#মানুষ #ভুলে #যায়
------
দীর্ঘ ৭০ বছর সীমান্ত পর্যন্ত কোনো রাস্তা বা এয়ারফিল্ড কংগিরা বানায়নি। ওরা আগাগোড়া চীনকে খুশি রেখেছে, সেই প্রাচীন লম্পটটা থেকে শুরু। ১৪-০ হেরে গিয়েও ক্ষমতার লোভে হিন্দুর রক্তে দেশভাগ করে যে কি না ১৯৬২ তে নিজের দেশের টুকরো আকসাই চিন ও ১৯৪৮ এ POK দান করে দিয়েছে, যেন বাপের সম্পত্তি। আজ সেখানে আমাদের রক্ত ঝরছে। কোন লজ্জায় এরা আবার টুইট করে?! বাজপেয়ীজি, খিচুড়ি সরকার সত্ত্বেও, রাস্তা বানানোর কিছু পরিকল্পনা নিয়েছিলেন, কিন্তু খিচুড়ি তাও বাতিল করে দেয়। এগুলো সব দুঃস্বপ্নময় অতীত।

মোদীজির নেতৃত্বে দেশ উঠে দাঁড়িয়েছে । গত ৬ বছরের মধ্যে চীন ও পাকিস্তানের সীমান্ত পর্যন্ত সামরিক রাস্তাগুলো বানানোর কাজ ৭৫% শেষ হয়ে গেছে। আসামের বগীবিল রাস্তা, চীনের সীমান্ত কারাকোরাম পর্যন্ত রাস্তা, গালওয়ানের কাছে দৌলাতবেগ ওল্ডিতে এয়ারফিল্ড এগুলো সব তৈরী হয়ে গেছে। সবই কিন্তু ভয়ানক দুর্গম উত্তুঙ্গ পাহাড়ি জায়গা। আজ ভারতের সীমানা সুরক্ষিত, তাই চীন আশঙ্কিত। এরা কাপুরুষের মতো পেরেক দেওয়া লাঠি, রড নিয়ে এসেছিলো, এগুলো দিয়ে রাস্তার গুন্ডামি হয়, যুদ্ধ নয়, ফল: ২০ vs ৪৩। এরপর থেকে ভারতের উচিত, আগেই সোজা গুলি চালিয়ে শত শত মেরে দেওয়া। গালওয়ান লাইসেন্স দিয়েছে।

কিন্তু পঞ্চাশোর্ধ ভিঞ্চি সায়েব হঠাৎ শীতঘুম থেকে জেগে উঠে দাড়িগোঁফ চেঁছে বাপের মতো চুলের স্টাইল করে নতুন অবতারে অবতীর্ণ হয়েছে। আর উঠেই মোদীজিকে আক্রমণ। ভুলে গেছে, ডোকলামের সময় চীনের রাষ্ট্রদূতের সাথে গোপনে মিটিং ও গুষ্টিশুদ্ধ নৈশভোজ করতে গিয়েছিলো। লজ্জা নেই, তবুও টুইটবাজি করেই যাচ্ছে। অন্য যে কোনো দেশ হলে ডোকলামের পরই কুকুরের মতো কোথাও ঝুলিয়ে দিতো। #কমিকুত্তাদের গু আর পেচ্ছাপ আস্বাদন সহকারে , সেই ১৯৪৭ সাল থেকে এদের দেশ বিরোধিতা ক্রমশই সহ্যের অতীত হয়ে যাচ্ছে। এদের নিয়ে তবুও অনিচ্ছাতেও লিখতে হয় কারণ মিডিয়া এদের দিনরাত তোল্লাই দেয়। যাতে হিন্দুরা এসব চালাকিতে প্রভাবিত না হয়, তাই কিছু পুরোনো তথ্য আবার মনে করিয়ে দেওয়া, কারণ

মানুষ ভুলে যায়..........!

যোগাড়িত লেখা ।
সংগহ