১৯৪৭ সালে অবিভক্ত ভারত হতে দুই রাষ্ট্রের জন্ম হয় ১/ পাকিস্তান ও ২/ হিন্দুস্থান। মুসলমানরা পাকিস্তান পেলেও হিন্দুরা আদৌ হিন্দুস্থান নামে পেলে ও কোনো মুল্য নেই। ধর্মনিরপেক্ষতার অজুহাত দিয়ে নষ্ট করা হচ্ছে হিন্দুস্থানকে। সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দুকে নানা কায়দায় অত্যাচার করা হচ্ছে। ন্যায়ের জন্য প্রতিবাদ করলে ও হয়ে যায় সাম্প্রদায়িক। তাছাড়া ধর্মনিরপেক্ষতা ও সেকুলার বাদি হিন্দুদের কাজে লাগিয়ে ১৯৪৭ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত হিন্দুনর নারীদেরকে অগনিতহারে ধর্ষণ, গণহত্যা, ধর্মান্তর করা হয়েছে যার জন্য অনেক রাজ্য, অনেক মহানগর, অনেক জেলা, অনেক গ্রামের হিন্দু জনবিন্যাসের পরিবর্তন হয়েছে। ফলে ঐ সমস্ত রাজ্য, মহানগর, জেলা ও গ্রামে মুসলমানদের সংখ্যা বেড়ে গেছে সঙ্গে সঙ্গে তাদের আধিপত্য ও সন্ত্রাস কর্মকান্ড ও বেড়ে গেছে হাজার গুণে। যেমন ঃ আসাম রাজ্যের ৩৩ টি জেলার মধ্যে ১২ টি জেলাতে মুসলমানরা সংখ্যাগরিষ্ঠ। ঐ ১২ টি জেলাতে হিন্দুরা একটা শব্দ ও করতে পারে না। পশ্চিম বঙ্গে মালদা, মুর্শিদাবাদ, কলকাতা, উত্তর দিনাজপুরে মুসলমানরা সংখ্যাগরিষ্ঠ । তেলেঙ্গানার রাজধানী হায়াদ্রাবাদে একসময় হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ ছিল বাট এখন প্রায় সমান সমান মুসলমান ৪৯%। কেরেলার রাজধানীতে খ্রিস্টান প্রায় ১৮%। আর সমগ্র কেরালাতে মুসলমান প্রায় ২৬%। উত্তর প্রদেশ তো পুরাই ধ্বংসের পথে। প্রায় ৭৫ টি জেলার প্রতিটিতে হিন্দু মুসলমান প্রায় সমান সমান শুধু মাত্র মথুরা ও মুষ্টিমেয় দু একটি জেলা ছাড়া। যেমন সমান সমান বলতে হিন্দু ৫৪ % হলে মুসলমান ৪৬%। হিন্দু ৬৬% হলে মুসলমান ৩৪% এভাবে