Search in Albums
Search in Blogs
Search in Groups
Search in Musics
Search in Polls
Search in Members
Search in Members
Search in Questions
Search in Videos
Search in Channels
Show All Results
Home
Inbook Cafe
Questions
News
Videos
Groups
Blogs
Polls
Music
Home
Inbook Cafe
Questions
News
Videos
Groups
Blogs
Polls
Music
Groups
Search in Albums
Search in Blogs
Search in Groups
Search in Musics
Search in Polls
Search in Members
Search in Members
Search in Questions
Search in Videos
Search in Channels
Show All Results
Home
Inbook Cafe
Questions
News
Videos
Groups
Blogs
Polls
Music
Groups
»
Government & Politics
» The Nationalist
Group Info
The Nationalist
Government & Politics
মুখোশ নিপাত যাক
মানুষের পৃথিবীতে
খোলসটা পাশে রেখে
নতুন দিনের দাবি
মানুষটা বেঁচে থাক।
Atanu Laha
(owner)
456 total views
7 total members
Last updated
June 5, 2020
The Nationalist
What's New
Members
(7)
Discussions
(1)
What's New
The Nationalist
From All
Market
Nothing has been posted here yet - be the first!
View More
No more post
Members
This group has 7 members.
Dyutiman Biswas
Indrajit Barik
Pallabi Biswas
Most dangerous virus on this earth is not CORONA VIRUS .It is human beings. We don't deserve to live here.
Tayam Sengupta
NIMS (রাজস্থান) ও পতঞ্জলির যৌথ উদ্যোগে করোনার ওষুধ আবিষ্কারের দাবি করা হয়েছে। 7 দিনে 15-65 বছরের 200 র ওপর রোগি 100% ঠিক হয়েছে
Dinanjana Adhikary
Binay Debnath
https://youtu.be/nT3Cc9UL5PU
Atanu Laha
(owner)
#যন্ত্রনা_ক্ষুধা_খাদ্য_ও_উদ্বাস্তু_রন্ধনের_একটি_ইতিহাস #পর্ব_১ চল, তাড়াতাড়ি কর, আর দেরি নয়, বেরিয়ে পড় বেরিয়ে পড় এখুনি। ভোররাতের স্বপ্নভরা আদুরে ঘুমটুকু নিয়ে আর পাশে ফিরতে হবে না। উঠে পড় গা ঝাড়া দিয়ে, সময় নেই- এমন সুযোগ আর আসবে না কোন দিন। বাছবাছাই না ক’রে হাতের কাছে যা পাস তাই দিয়ে পোঁটলাপুঁটলি বেঁধে নে হুট ক’রে। বেড়িয়ে পড়, দেরী করলেই পস্তাতে হবে বেরিয়ে পড়- ভূষণ পাল গোটা পরিবারটাকে ঝড়ের মতো নাড়া দিলে। হ্যাঁ, তারা উদ্বাস্তু হয়েছিল। ১৯৪৭ , ১৯৫০ - ৫১ , ১৯৬১ -৬৪, ১৯৭০ - ৭১ এবং আজও তারা উদ্বাস্তু হয়ে আসছে। কত কাল, কত যুগ , কত ক্ষুধার জ্বালা কেটে গেছে তারা উদ্বাস্তু হয়ে আসছে। তারা জেনেছে ছিন্নমূল শব্দের অর্থ। তারা ফেলে এসেছে গোলা ভরা ধান, গোয়াল ভরা গরু, ঝাঁকে ঝাঁকে পাখ পাখালি, অজস্র জলধারায় ঘেরা এক ভূখণ্ডকে। অখণ্ড দেশটা ভাগ হয়ে তার নাম পাল্টে গেল। মানুষ গুলোর আর নিজস্ব বলে কিছু থাকল না। কত রাজনৈতিক কৌশল, কত কুটিল ষড়যন্ত্র, কত মানুষ চাইল ক্ষমতায়ন। বাঙ্গালী হিন্দু কেবল বসে বসে অখন্ডকে খণ্ড হতে দেখল। কিছু মানুষ কেবল নিজ স্বার্থে একটা অদ্ভুত নামকে মেনে নিল। কেউ কেউ গলা তুলে গাইল নতুন দেশের গান। কিন্তু হায় বাঙ্গালী হিন্দু ,তার ঘরখানি যে যেতে বসল তার খবর কে রাখল ? যারা গাছ, বন, জঙ্গলের ভিতর নীলকন্ঠ পক্ষীর খোঁজ করত , তারা একদিন হারিয়ে গেল। কোথায় গেল কেউ জানে না ? তবে কিনা স্বাধীনতার একবছর আগে থেকেই সেই কালবেলা সূচনা হয়। পূর্ববঙ্গ থেকে হিন্দুরা চলে আসতে শুরু করল স্বাধীনতার এক বছর আগে ছেচল্লিশের দাঙ্গা সময় থেকে। সম্পন্ন হিন্দু পরিবার মেয়েদের সম্মান রক্ষার কারণে তখন থেকেই চলে আসতে বাধ্য হয়েছিলেন। যাকিছু সম্পত্তি বিক্রি করে এই বঙ্গে এসে আশ্রয় করতে পেরেছিলেন কয়েকজন , আবার অনেকেই পারেননি । স্বাধীনতার পরেও অনেকে পূর্ববঙ্গে থেকে গিয়েছিলেন এই আশায় যে আবার সব আগের মত হয়ে যাবে..... কিন্তু দুঃখের বিষয় আবার সব আগের মত হয়নি! শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী প্রথমে প্রবল ভাবে ভারত ভাগের বিরুদ্ধে ছিলেন । কিন্তু গ্রেট ক্যালকাটা কিলিং- এর বীভৎসতার পর বাংলার আইনসভায় তার বক্তৃতা ছিল স্মরণীয়। যেখানে তিনি "পাকিস্তান কে নির্বোধ এবং অসত্য ধারণা "বলেছেন। তিনি উপলব্ধি করেছিলেন যে হিন্দু বাঙ্গালীর হোম ল্যান্ড বিষয়টি কতটা জরুরি । দাবি করলেন তিনি সেই হোম ল্যান্ড, ২০ শে জুন ১৯৪৭, তারিখে বঙ্গীয় আইনসভা বাংলা ভাগের স্বপক্ষে রায় দিল। জন্ম হল বাঙ্গালী হিন্দুর এক ও অন্যতম হোমল্যান্ড পশ্চিমবঙ্গের। সকল ক্ষত, অপমান, যন্ত্রনা নিয়ে সীমানা পেরিয়ে অজস্র হিন্দুর শেষ আশ্রয় স্থল হল সেই হোমল্যান্ড। দেশান্তর আর ধর্মান্তর দুজনেই সমার্থক ।এই দুই হওয়া মানে নিজের হৃদপিণ্ডকে খুলে আস্তাকুঁড়ে ছুড়ে ফেলে দেওয়া । পূর্ববঙ্গ থেকে হঠাৎ বাস্তুচ্যুত হয়ে অসংখ্য মানুষ বাঙালি হিন্দুর হোমল্যান্ড পশ্চিমবঙ্গের মাটিতে পা রাখল। সকলে মানিয়ে নিতে বাধ্য হল নতুন আর্থ , সামাজিক এবং রাজনৈতিক অবস্থা। তারসঙ্গে ,তাদের অবশ্যই শুরু হল এক কঠিন সংগ্রাম। ফেলে আসা সাত পুরুষের গড়া ভিটেমাটি, ভূসম্পত্তি, চেনা জীবন ,সুখ-দুঃখ ,আনন্দ উৎসব এমনকি তিল তিল করে রপ্ত করা সংস্কৃতি কৃষ্টিকে ছেড়ে আসার বেদনাভরা স্মৃতি । অন্যদিনে প্রতিদিনের রূঢ় বর্তমান বাস্তবের মুখোমুখি নতুন পরিবেশ, নতুন মানুষের সঙ্গে। অনেক ক্ষেত্রেই "রিফিউজি", "বাঙাল" বলে উপেক্ষা। অনাদর মুখ বুজে সহ্য করে অস্তিত্বরক্ষা ও আত্মপ্রতিষ্ঠার জোরালো দাবি নিয়ে পূর্ববঙ্গ থেকে আগত নারী-পুরুষ অনেক উঁচু-নিচু বন্ধুর পথ পেরিয়ে একটু একটু করে গড়ে তুলেছে নতুন সংস্কৃতি। কত দূর দিগন্তের পথ- এখান থেকে নৌকা ক’রে ষ্টিমার ঘাট সেখান থেকে রেলষ্টেশন- কী মজা, আজ প্রথম ট্রেনে চাপাবি, ট্রেন ক’রে চেকপোষ্ট, সেখান থেকে পায়ে হেঁটে-পায়ে হেঁটে-পায়ে হেঁটে- ছোট ছোলেটা ঘুমমোছা চোখে জিঞ্জেস করলে, সেখান থেকে কোথায় বাবা? কোথায় আবার! আমাদের নিজের দেশে। ছায়াঢাকা ডোবার ধারে হিজল গাছে ঘুমভাঙা পাখিরা চেনা গলায় কিচিরমিচির করে উঠল। যেসব মানুষরা ভেবেছিল দেশটা ভাগ হলেই , দেশের নাম পাকিস্তান হলেই সব ঠিক হয়ে যাবে ,আবার আগের মত হয়ে যাবে, আবার সব মিলে মিশে যাবে তারা কিন্তু বাস্তবে অন্য চেহারা দেখে ছিল। তারা দেখেছিল সংখ্যালঘু হয়ে অকথ্য নির্যাতনকে, নিঃশ্বাস নিতে ভয় হবার মতো দুঃস্বপ্নকে, নারী নির্যাতন , জোর করে সম্পত্তি দখলকে....এসব কিছু ধীরে ধীরে গ্রাম জনপদকে অস্থির করে তুলেছিল । ইচ্ছাকৃতভাবে তৈরি হয়েছিল দাঙ্গা হাঙ্গামা , ভীতি প্রদর্শনের ছোট-বড় ঘটনা । ফলত, প্রাণ ও মান বাঁচানোর তাগিদে পূর্ববঙ্গের হিন্দুরা চিরকালের মতো বাস্তু ত্যাগ করে আসবার সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছিল । দেশভাগ হবার পর থেকেই শিয়ালদা স্টেশন , ক্যাম্প ,কলোনিতে বাস্তু ত্যাগী মানুষের ভিড় ক্রমেই প্রতিদিন বাড়তে লাগলো । শুরু হলো উদ্বাস্তু মানুষের দুর্বিষহ জীবন যাপন ও পূর্বতন সুখ স্মৃতি রোমন্থনের বেদনা । নতুন করে বেঁচে ওঠার জন্য নতুন করে লড়াই, নতুন করে অস্তিত্বের সন্ধান, জীবনের ইতিবাচক মূল্যবোধের নতুন করে অনুসন্ধান। এখানে বলা উচিত এ ব্যাপারে পূর্ববঙ্গের সর্বস্তরের মেয়েরা পুরুষের সঙ্গে সমানভাবে সেই লড়াই বিশেষ ভূমিকা পালন করেছিল। পরিবারের সকলকে ভালোরাখার ক্ষেত্রে , অর্থনৈতিক- সামাজিক- পারিবারিক নির্ভরতায় তারা যে বড় অংশীদার সেটা প্রমাণিত হয়েছিল । ঠিক যেমন, "মেঘে ঢাকা তারা"- র নীতা , নরেন্দ্র মিত্রের "অবতরণিকা" গল্পের আরতি.... এছাড়াও নরেন্দ্রনাথ মিত্রের "কাঠগোলাপ", সমরেশ বসুর "পসারিণী" গল্পের সব কিছু পিছুটান ফেলে মেয়েরা জীবন যুদ্ধে এগিয়ে গিয়েছে। যাত্রাভিনেত্রী বীণা দাশগুপ্ত, জোৎস্না দত্ত, ক্যাবারে ডান্সার মিস শেফালি, চলচ্চিত্র অভিনেত্রী সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায় সব রক্ষনশীলতার ভেঙে কাজের জগতে অর্থ উপার্জন করে সেই কালবেলায় নতুন পথের দিশারী হয়েছিলেন । উদ্বাস্তু মেয়েরা কর্ম সম্পাদন করে করালরূপী অলক্ষ্মীকে তাড়িয়ে লক্ষ্মীকে জয় করেছিল। মেয়েরা নিজের নিজের কলোনিতে মহিলা সমিতি গঠন , বিদ্যালয় গঠন ও পরিচালনা , নিজে শিক্ষিত হয়ে অন্য মেয়েদের শিক্ষা সংস্কৃতি জগতের এগিয়ে নিয়ে যাবার পরিকল্পনায় বিদ্যালয় স্থাপন , সেলাই ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছিল। সেদিন তারা অপ্সমারকে পরাজিত করে বিদ্যাকে লাভ করতে সমর্থ হয়েছিল। ছায়াঢাকা ডোবার ধারে হিজল গাছে ঘুমভাঙা পাখিরা চেনা গলায় কিচিরমিচির করে উঠল। জানালা দিয়ে বাইরে একবার তাকাল সেই ছোট ছেলে, দেখলে তার কাটা ঘুড়িটা এখনো গাছের মগডালে লটকে আছে, হাওয়ায় ঠোক্কর খাচ্ছে তবুও কিছুতেই ছিঁড়ে পড়ছে না। ঘাটের শান চ’টে গিয়ে যেখানে শ্যাওলা জমেছে সেও করুণ চোখে চেয়ে জিজ্ঞেস করছে, কোথায় যাবে? হিজল গাছের ফুল টুপ টুপ ক’রে এখনো পড়ছে জলের উপর, বলছে, যাবে কোথায়? বাস্তুত্যাগের সঙ্গে জড়িয়ে থাকে মানুষের ক্ষুধা । নিঃস্ব অবস্থায় বুকের মধ্যে গৃহদেবতাকে লুকিয়ে নিয়ে রাতের অন্ধকারে নিজের ভিটে ফেলে , বনজঙ্গল , নদীনালা পেরিয়ে, কচুরী পানায় নিজেকে লুকিয়ে শিয়ালদা স্টেশনের প্লাটফর্মে কিংবা ট্রানজিট ক্যাম্প কলোনিতে হিন্দু বাঙ্গালী হাজারে হাজারে আসতে শুরু করেছিল ।তারা ক্ষুধার্ত, পথশ্রান্ত , ক্লান্ত , নিরাশ্রয়। সে এক নিদারুণ যন্ত্রণা । তাদের খাদ্য ছিল চিঁড়ে , গুড় আর দিনে দুটাকা ডোল। দড়ি দিয়ে ঘেরা সীমানায় গাদাগাদি করে থাকা ,পানীয় জল, অন্য ব্যবহার্য তুলনায় সামান্য। রাস্তায় যারা ত্রিপল খাটিয়ে থেকেছে বেলেঘাটা খালপুলের ধারে বা মৌলালির কোণে তারা রাস্তার কাঠ কুটো জোগাড় করে ইঁটের উনুনে আগুন জেলে সামান্য খাদ্য ( যাকে অখাদ্যই বলা উচিত) পরিবার সন্তান-সন্ততির মুখে তুলে দিয়েছে। শরনার্থী শিবিরে আশ্রয় পেয়েছে যারা তাদেরও একই দশা। কাশী বিশ্বনাথ সমিতির দেওয়া জল , স্বেচ্ছাসেবী দলের তৈরি খিচুড়ি তাদের ক্ষুধার খাদ্য , যা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই সামান্য । এরসঙ্গে ছিল চল্লিশের দশকের মন্বন্তরের সুদূরপ্রসারী প্রভাব। চালের দাম আকাশছোঁয়া। বস্ত্র ও নিত্যব্যবহার্য দ্রব্যের সংকট হাত ধরাধরি করে এসে উদ্বাস্তু মানুষ গুলোকে আরো বিপর্যস্ত করে তুলেছে। তবু পশুর মত জীবন যাপন করে তারা হার মানেনি । তারা বাঁচতে শিখেছে । শেষপর্যন্ত সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে উদ্বাস্তুরা পুনর্বাসন পেয়েছে । শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জির চেষ্টায় বিজয়গড় , বাঁশদ্রোনী , বাঘাযতীন কলোনি গড়ে ওঠে। পাশাপাশি দমদম ,বেলঘড়িয়া , সোদপুর ইত্যাদি স্থানেও গড়ে উঠেছিল অজস্র কলোনি। আত্মনির্ভর হয়ে ওঠার একেকটি শক্তিপীঠ হয়ে উঠেছিল কলোনী গুলি। দম্পতি , নারী , পুরুষ ও তাদের ছেলে মেয়েরা সকলে হাতে হাত লাগিয়ে হোগলার বেড়া , বাঁশের খুঁটি দিয়ে এক কামরার মাথা গোঁজার ঘর তুলেছিল। বেড়া দিয়ে চৌহদ্দি সীমানা তৈরি করে মেয়েরা ঘরের মাচায় তুলেছিল লাউ কুমড়োর লতা । পুকুর থেকে কলমি শাক, হিংচে শাক জোগাড় করে বহুদিন পরে স্বাদ বদলের চেষ্টা করেছিলেন উদ্বাস্তু মা - ঝি - বউরা । সেদিন দুঃখের ভাত অমৃত হয়ে উঠেছিল বহুদিন অখাদ্য খাওয়া মানুষগুলোর নিকট। কলোনিতে অতিবাহিত কষ্টের জীবনে স্থানাভাবের চেয়ে খাদ্যাভাবের কষ্ট ছিল বড়ো প্রবল। তবু সবকিছুকে মানিয়ে মা-মেয়ে বউ সকলে মিলে দুঃখের ভাত হাসিমুখে পরিবেশন করতে দ্বিধা করত না। তারপর একটু দূরেই মাঠে কালো মেঘের মত ধান হয়েছে- লক্ষীবিলাস ধান- সোনা রঙ ধরবে ব’লে। তারও এক প্রশ্ন- যাবে কোথায়? আরো দূরে ছলছলাৎ পাগলী নদীর ঢেউ তার উপর চলেছে ভেসে পালতোলা ডিঙি ময়ূরপঙ্খি বলছে, আমাদের ফেলে কোথায় যাবে? আমারা কি তোমার গত জন্মের বন্ধু? এ জন্মের কেউ নই? স্বজন নই? #ক্রমশঃ ©দুর্গেশনন্দিনী (প্রবন্ধটি ঋতম বাংলায় প্রকাশিত) তথ্যঃ ১. কবিতা – উদ্বাস্তু : অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত ২. যা ছিল আমার দেশ ৩. দেশভাগ : স্মৃতি ও স্তব্ধতা ৪. দেশভাগ : বাঙালি খাবার – স্মৃতিসত্তা ও বাস্তব
Discussions
0
replies
Last Post
by
Pallabi Biswas
May 10, 2021
জয় শ্রীরাম
এখানে কে কে আছেন? আওয়াজ দিন