#ইতিহাস বিশেষ ভয়ঙ্কর যুদ্ধে চীনের পুরো সেনাকে কচুকাটা করেছিলেন ভারতের সম্রাট ললিতাদিত্য! আজও ইতিহাস পড়ে কেঁপে উঠে চাইনিজরা
বিশ্বের যে কোনো উন্নত চিন্তাধারাসম্পন্ন সমাজের কাছে আপনি যদি নিজেকে সনাতনী হিন্দু আদর্শে বিশ্বাসী বলে পরিচিত দেন তাহলে এক অনন্য সন্মান পাবেন। এর কারণ আপনার সনাতনী সভ্যতার ইতিহাস। আসলে একজন ভারতীয় নিজের সভ্যতার ইতিহাসের ১% না জানলেও বাকি বিশ্ব বেশ ভালোমতোই হিন্দুদের গৌরবময় ইতিহাসের সামান্য ধারণা রাখে। আপনাকে নিজের দেশের মহাপন্ডিত চাণক্য এর নীতিজ্ঞান জানতে না দেওয়া হলেও, বাকি বিশ্বে ভালোমতো পড়ানো হয়। শিবাজী মহারাজের যুদ্ধনীতি আপনারা না জানলেও ৩২ টি দেশে এই নীতি শেখানো হয়। সাধক রামকৃষ্ণ পরমহংসকে নিয়ে আপনার পাঠ্যবইতে লেখা না থাকলেও উনার দর্শন নিয়ে আজও উন্নয়নশীল দেশগুলি রিসার্চ করতে ব্যাস্ত।প্রাচীন গণিত শাস্ত্র, হিন্দু পঞ্জিকা, সংস্কৃত ভাষা ইত্যাদিকে আপনি গুরুত্ব না দিলেও পুরো বিশ্ব এর গুরুত্ব বোঝে। তাই স্বামী বিবেকানন্দ বলেছিলেন গর্বের সাথে বলো আমি হিন্দু। আজকের দিনে দাঁড়িয়ে ভারতের এমন অনেক ইতিহাস আছে যা অন্য দেশের পাঠ্যপুস্তকে পড়ানো হলেও ভারতে পড়ানো হয় না। উদাহরণ হিসেবে ভারত ও চীনের মধ্যে সম্পর্ক। দক্ষিণ ভারতের রাজার বহু সময় ধরে অস্ত্র না চালিয়েই, শুধুমাত্র সংস্কৃতির দ্বারা চীনকে নিয়ন্ত্রণে রেখেছিল। তবে চীনের রাজাদের সাথে ভারতের রাজাদের যুদ্ধঃ কখনো হয়নি এমনটাও বলা ভুল।মহান হিন্দু রাজা ললিতাদিত্য মুক্তপীডের আমলে চীনের সাথে ভয়ঙ্কর যুদ্ধ হয়েছিল। কট্টর আরবি বিরোধী সম্রাট ললিতাদিত্য বিশাল হিন্দু মহাসনা গঠনের পরিকল্পনা করেছিলেন। আরবিরা বার বার ভারতে প্রবেশ করার চেষ্টা করলে সম্রাট ললিতাদিত্য বিশাল সেনা নিয়ে তাদের ধূলিসাৎ করেছিলেন। খলিফা আল জুনেদ ভারতে প্রবেশ করতে কাশ্মীরে আক্রমন করতে আসে কিন্ত কাশ্মীরে ভারতের সেনা দেখে আল জুনেদের হতভম্ভ হয়ে যায়।রাজতরঙ্গিনী বইতে লেখা হয়েছে, সিংহের মতো গর্জন করে হিন্দের সেনা ঝাঁপিয়ে পড়ে বিদেশী আক্রমনকারীদের উপর। ললিতাদিত্য এর ভয়ংকর হামলায় আরবি সেনা শেষ হয়ে যায় এবং তাদের সেনাপতিদের বন্দি করে ফেলা হয়। আরবিদের বই তারিখ এ হিন্দ এও একই কথা লেখা হয়েছে।